এক হাজার টাকায় কী কী কেনা যায়?

 


মূল্যস্ফীতির কারণে ভয়াবহ প্রভাব পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষের ওপর। চাপের মধ্যে আছেন মধ্য আয়ের মানুষ। খুব টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে সংসার যাদের আয় স্বল্প। জমানো অর্থে হাত দিতে হচ্ছে অনেকের। উপায় নেই বলে সঞ্চয় ভেঙ্গে সংসার চালাতে হচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষদের। শহরে জীবন সংগ্রামে টিকতে না পেরে পরিবারকে গ্রামে পাঠিয়ে দিচ্ছেন এমন সংবাদ পাওয়া যায় দেশের প্রথম সারির পত্রিকায়।

বাজার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছে বেশ আগেই! বাজার দর মিল পাওয়া যায় না স্থানভেদে। একই পণ্য স্থানভেদে দাম ভিন্ন! ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটে বন্দি পুরো দেশ। নিয়ন্ত্রণ কার হাতে? জানে না কেউ। মাঝেমধ্যে অভিযান পরিচালনা করে ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর এমন খবর দেখা যায় টেলিভিশন চ্যানেল বা ফেসবুকে। যা যৎসামান্য। এই অভিযানে জনগণের কী ফয়দা হয় তা জানি না তবে জরিমানার অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা হয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যা বলে তা ব্যবসায়ীদের পক্ষেই!  

২০০২ সালের সময় বাজারের অবস্থা আজকের বাজারের অবস্থা বিরাট ফারাক! অবশ্য সময়টাও বেশ। কিন্তু সময়ের তুলনায় বাজারের দর আরবীয় সাদা ঘোড়ার মতো। বাজারে গেলে হাত পাতার লোকের সংখ্যা বেশি দেখা যায়। নতুন মুখের সংখ্যা বেশি। আমি যেখানে বাজার করি সেখানে বোরকাওয়ালা মহিলাদের আনাগোনা বেশি। অভাবী বলে বাধ্য হয়েই ভিক্ষাবৃত্তি করছে। পেশাদার মনে হয় না। মৌসুমি বা নিরুপায় বলেই নেমেছে পেটের দায়ে। স্বামী পরিত্যাক্তা বা বিধবা নারীদের কষ্ট বেশি। সামান্য আয়ে সংসার নামে ঠেলা গাড়ির একমাত্র চালক হয়ে জীবন যুদ্ধে পথ চলা যন্ত্রণার হয়ে থাকে।

সরকারের উন্নয়নের প্রচার দেখা যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে। সেখানে চাল উৎপাদন কিংবা মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে দশের ঘরে থাকে। তবে কেন মাছের দাম তিনশ’র ঘরে? চাল কেন সত্তর টাকা কেজি? আমদানিতে কর কি বেশি নিচ্ছে সরকার? উৎপাদন বেশি হলে দাম নাগালের সাধ্যে থাকার কথা। পুষ্টিবিদদের মতে দৈনিক দেড়’শ থেকে দুই’শ গ্রাম ফল থাকা জরুরি খাদ্য তালিকায়। বাজারে তিন’শ টাকার নিচে ফল পাওয়া যায় না! দেশি ফল তাও দুই’শ টাকার আশেপাশে।

নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতিতে দিশেহারা সাধারণ মানুষ। জিনিসপত্রের দাম বাড়লেও সে তুলনায় বাড়েনি সাধারণ মানুষের আয়। চাকুরিতে বেতন বাড়ে না মাসে মাসে কিন্তু পণ্যের দাম দিনদিন বেড়েই যায়। কাটছাঁট করে  কষ্ট করে টেনেটুনে চলছে নিম্ন মধ্যবিত্তের সংসার। মাসিক ২৫-৩০ হাজার টাকা আয় দিয়েও তিন সদস্যের পরিবারের সংসার চালানো দায় হয়ে পড়েছে শহরে বাস করা বাসিন্দাদের।

কঠিন চাপের মধ্যে আছেন মধ্য আয়ের মানুষ। এই মুহূর্তে মূল্যস্ফীতি ও বাজার নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে আরও কঠিন হয়ে পড়বে সাধারণ মানুষের জীবন। মাসিক ২৫-৩০ হাজার টাকা ইনকাম করেন তবে তার বাসা ভাড়ার পেছনেই চলে যায় কম করে হলেও ৮-১০ হাজার টাকা। বাকি টাকায় সংসার চালানো কেমন দুঃসাধ্য তা বলবার অপেক্ষা রাখে না। গ্যাস বিল, বিদ্যুৎ বিল, পানির বিলের জন্য আরও গুণতে হয় ২৫০০-৩০০০ টাকা।  

বাজারের সর্বনিম্ন দামের ২৫ কেজির এক বস্তা চাল কিনতে ব্যয় হয় ১৪০০ টাকা। সয়াবিন তেল কেজি বোতল ৮০০ টাকা। রসুন পেঁয়াজ মরিচ মশলা, চিনি সাবান ইত্যাদি পণ্য কম করে কিনতে গেলেও ১৫০০-২০০০ টাকা। সপ্তাহে ১ হাজার টাকার কাঁচা বাজার হিসেবে ৪০০০ হাজার টাকা খচর হয় মাসে। অফিসে প্রতিদিন যাতায়াত করতে ৫০ টাকা ব্যয় হলে প্রতি মাসে খরচ হয় ১৫০০ টাকা। চা, সিঙ্গারা,চপ আর সমুচা বাদই থাক।



কাটছাঁট করে তিনজনের একটি পরিবারের মাসিক ব্যয় হয় ২৬,০০০-৩০,০০০ টাকার বেশি। সঞ্চয় বা ব্যাংকের জমার রশিদে লেখার জন্য কিছু থাকে না। ব্যাংক নোট হিসেবে হিসাবের অংকে এক হাজার নোট বড় নোট। ভারতের মতো সরকার দুই হাজার টাকার নোট ছাপানোর সিদ্ধান্ত নেয়নি। আগেই বলেছি ২০০২ সালের সময়ের বাজার আর আজকের বাজার বিরাট ফারাক। সেসময় বড় ব্যাংক নোট ছিল পাঁচ’শ টাকা। যদি এক হাজার টাকা নিয়ে বাজারে যাওয়া হয় ফিরে এসে পকেটে অবশিষ্ট আর কিছু থাকে না। আবার নতুন করে ড্রয়ারে হাত দেওয়া লাগে। একজন রাজমিস্ত্রি দৈনিক এক হাজার টাকা কামাই করতে পারে না। দৈনিক হাজিরা ছয়’শ টাকা। মাটি কাটে যারা তাদের দৈনিক মুজুরি তিন’শ টাকা, প্যাডেলে যারা রিকশা চালায় তাদের ইনকাম ছয়’শ টাকারও কম হয়। একজন গাড়ির হেল্পার দৈনিক আয় করেন নিরেট বেতন পাঁচ’শ টাকা আর ড্রাইভার দুই সিঙ্গেল এক হাজার টাকা। বাদাম, ঝালমুড়ি বিক্রেতা দৈনিক বড়জোর সাত’শ টাকা আয় করতে পারে।

এবার আসি আসল টপিকে। এক হাজার টাকায় কী কী পাওয়া যায়? বেতন পেয়ে মাসের দুই তারিখ বাজারে যাওয়া হলো মাসের শুরু ভালো কিছু কেনা দরকার, সপ্তাহের ছুটির দিন মাংস না হলে কি হয়। মুরগি কেনা হলো কেজি খানেক, দাম আসে ২৫০ টাকার মতো। গরুর মাংস খেতে মনে ধরলে ৭০০ টাকা আগেই হিসাব করতে হবে। সালাদ বা লেবু না হলে কি হয়? এতে গুণতে হবে ৬০ থেকে ৭০ টাকা। যদি পোলাউ খেতে ইচ্ছে করে এতে এক কেজিতে গুণতে হবে ১৪০ টাকা। আদা, রসুন, পেঁয়াজ, গরম মশলা ও অন্যান্য মশলা কিনতে আরও ২৫০ টাকা। আলু কিনতে ৪০ টাকা লাগবেই। তেল ছাড়া কি রান্না হবে? রাতের জন্য সবজি লাগবে। বাজার তো বেলায় বেলায় করা যায় না। সবজি কিনতে কমপক্ষে ৫০ থেকে ষাট টাকা বরাদ্দ। শুধু কি সবজি দিয়ে ভাত খাওয়া যায়? ডাল লাগে সেটাও হিসাবে আনতে হবে। মোবাইলের ক্যালকুলেটর নিয়ে হিসাব করুন।

পাঙ্গাশ ছাড়া বাজারে তিনশ টাকার নিচে কোনো মাছ নেই। রুই ৩০০-৩৫০ টাকা, কাতল ৩০০-৩৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২৩০-২৫০ টাকা, মৃগেল মাছের কেজি ৩০০ টাকা। বাতাসি মাছের কেজি ৩৫০ টাকা। চিংড়ি ৬০০-৮০০ টাকা কেজি, সুরমা মাছের কেজি ২৫০-৩৫০ টাকা কেজি। ব্রয়লার ১৮০-১৯০ টাকা, সোনালী মুরগী ২৮০-৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।  

মধ্যবিত্ত নিম্ন মধ্যবিত্তদের বরতন থেকে উঠে গেছে গরুর মাংস গেল কয়েক বছরে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে মাংসের দাম। ২০১৮-১৯ সালে ৫০০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া গরুর মাংস এখন বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৮০০ টাকা। গোসলে সুগন্ধি সাবান ব্যবহার করবেন তাতেও ৮০ টাকা গুণতে হবে।

বাংলাদেশের বাজার ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত দুর্বল এবং ত্রুটিযুক্ত। বাজারের উপর সরকারের কার্যত কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। প্রতিটি সরকার আমলেই প্রত্যক্ষ করা যায় একাধিক শক্তিশালি সিন্ডিকেট নানা উপায়ে কর্তৃপক্ষকে ‘ম্যানেজ’ করে অর্থ লুটে নিচ্ছে। কোনো সরকারই বাজারে সিন্ডিকেটের অস্তিত্ব স্বীকার করে না। ক্ষমতাসীন সরকার তো বলেই দেশের মানুষ বেহেশতে আছে! বাণিজ্যমন্ত্রী বাজার নিয়ে কোনো কথাই বলেন না। বাজারে ডিমের ডজন ১৭৫ টাকা অতিক্রম করে গেছে। বাংলাদেশ ডিম উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ। তাহলে ডিমের দাম এত বেশি হবে কেনো? উত্তর জানা নাই সরকারের মন্ত্রীর।

সরকার আমাদের নসিয়ত করে বিকল্প খাবারের সন্ধান দেয়! বেগুনীর পরিবর্তে মিষ্টি কুমড়া, পেঁয়াজ না খাওয়া বা কম খাওয়া। ভাতের পরিবর্তে বেশি করে আলু খাওয়া, কাঁঠালের বার্গার। কচুরিপানা ইস্যু তো গোটা দেশে আলোচিত হয়েছিল। কাঁচা মরিচ না খাওয়া।

কিছু কিছু ব্যবসায়ী আছেন যারা সততা এবং নৈতিকতার কোনো ধার ধারেন না। আন্তর্জাতিক বাজারে কোনো পণ্যের মূল্য হ্রাস পেলে স্থানীয় বাজারে সেই পণ্যটির মূল্য তাৎক্ষণিকভাবে কমানো হয় না।

জ্বালানি তেলের মূল্য আন্তর্জাতিক বাজারে বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে স্থানীয় বাজারেও বাড়ানো হয়। তখন বলা হয়েছিল, আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের মূল্য হ্রাস পেলে অভ্যন্তরীণ বাজারেও মূল্য সমন্বয় করা হবে। বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য ব্যারেল প্রতি ৭০ মার্কিন ডলারে নেমে এসেছে। কিন্তু আমাদের স্থানীয় বাজারে এখনো তেলের মূল্য কমানোর কোনো উদ্যোগ পরিলক্ষিত হচ্ছে না।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হবার পর দুনিয়াব্যাপী যে উচ্চ মূল্যস্ফীতির অভিঘাত দেখা দেয় তা থেকে মুক্ত হবার মতো কোনো সম্ভাবনা আপাতত দেখা যাচ্ছে না। ইউক্রেন যুদ্ধের পর বিশ্বব্যাপী উচ্চ মূল্যস্ফীতি দেখা দিলেও অধিকাংশ দেশ ইতিমধ্যেই মূল্যস্ফীতির প্রবণতা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনতে সমর্থ হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের অর্থনীতিতে উচ্চ মূল্যস্ফীতি এখনো শঙ্কার সৃষ্টি করে চলেছে। নীতি নির্ধারকগণ উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার দায় স্বীকার না করে বরং এর জন্য রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকেই মূল কারণ হিসেবে উল্লেখ করছেন। অন্যের উপর দায় চাপিয়ে হয়তো সাময়িক বাহবা নেয়া যেতে পারে কিন্তু চূড়ান্ত পর্যায়ে পার পাওয়া যাবে না। তাই প্রকৃত সত্য স্বীকার করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।

সরকার বলছে বাংলাদেশ খাদ্য উৎপাদনে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। এটাই ক্ষমতাসীন দলের গত এক যুগের বেশি সময়ের অর্জন।  কাজেই ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বাংলাদেশের আমদানি বাণিজ্য তেমন একটা প্রভাবিত হবার কথা নয়। কারণ বাংলাদেশ অস্বাভাবিক রকমভাবে আমদানি নির্ভর দেশ নয়। যেসব দেশ বাংলাদেশের চেয়েও বেশি পরিমাণে আমদানি নির্ভর দেশ তারাও সময়ের ব্যাপ্ত পরিসরে মূল্যস্ফীতির হার সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসতে সমর্থ হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আমাদের ব্যর্থতা চোখে পড়ার মতো।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতির হার এক পর্যায়ে ৯ দশমিক ১ শতাংশে উন্নীত হয়েছিল,যা ছিল দেশটির বিগত ৪০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি। গত মে মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৪ দশমিক ০৫ শতাংশ। যুক্তরাজ্যের মূল্যস্ফীতির হার ১০ শতাংশ অতিক্রম করে গিয়েছিল। অর্থনীতিবিদদের অনেকেই আশঙ্কা করেছিলেন, যুক্তরাজ্যের মূল্যস্ফীতির হার নভেম্বর মাসের মধ্যে ১৩ শতাংশ অতিক্রম করে যেতে পারে। কিন্তু দেশটি মে মাসে মূল্যস্ফীতির হার ৮ দশমিক ৭ শতাংশে নামিয়ে আনাত সক্ষম হয়েছে। জানুয়ারিতে জার্মানির মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৮ দশমিক ৭ শতাংশ,যা মে মাসে ৬ দশমিক ১ শতাংশে নেমে এসেছে। জানুয়ারি মাসে ভারতের মূল্যস্ফীতি ছিল ৬ দশমিক ৫ শতাংশ, যা মে মাসে ৪ দশমিক ২৫ শতাংশে নেমে এসেছে। শ্রীলঙ্কার মূল্যস্ফীতি জানুয়ারিতে ছিল ৫১ দশমিক ৭ শতাংশ, যা মে মাসে ২৫ দশমিক ২ শতাংশে হ্রাসপ্রাপ্ত হয়।

মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের আয় বৃদ্ধির কারণে এর সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। আর দেশের ধনী গরিবের ব্যবধানটা অনেক বেশি হয়েছে। যে ধনী সে আরও ধনী হচ্ছে, আর গরিব আর গরিব হচ্ছে। অল্প সংখ্যক মানুষের কাছেই দেশের অধিকাংশ অর্থ। যার প্রভাব পড়েছে সব কিছুর উপর।

স্বাভাবিকভাবে জীবন ধারণ করতে হলে ৫০ হাজার টাকার উপরে মাসিক ইনকাম করতে হবে। আর দেশে যেই জিনিসটার দাম একবার বাড়ে সেটা কমার ইতিহাস নাই। বাজার নিয়ন্ত্রণ করে সরকার। খাদ্য মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নিজে থেকেই দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। যৌক্তিক যে দাম তার থেকে আরও বেশি বাড়িয়ে পরে জনগণকে দেখানোর জন্য ২ টাকা কমাচ্ছে। আসলেই ভোক্তাদের ন্যায্য মূল্যের জন্য যেমন এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন ছিল সেটার শুনানিও বন্ধ করে দিয়েছে। ট্যারিফ কমিশনের শুনানি করে পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করা কথা, অথচ ট্যারিফ কমিশন আছে কিন্তু গণশুনানি নাই। প্রতিযোগিতা কমিশনেরও একই অবস্থা। ভোক্তা অধিকার যে বাজার তদারকি করে সেখানেও তারা ব্যর্থ।

লেখক- আবদুল্লাহ আল মেহেদী 

abdullahalmehedi@ymail.com 

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ষাট বছর বয়সে নায়াগ্রা জলপ্রপাত পাড়ি দেয়া অ্যানি এডসন টেলর

কেমন ছিল ময়ূর সিংহাসন?

মহামারী প্লেগ, পলিও আর ভয়ানক পীত জ্বরের কথা